ফুসফুসের ক্যানসারের ক্ষেত্রে ডিএনএ-র গঠনগত পরিবর্তনের সঙ্গে বায়ুদূষণের যোগসূত্র রয়েছে। দেখা গিয়েছে, যাঁরা ধূমপান করেন না, তাঁদের ফুসফুসে ক্যানসার হানা দিয়েছে শুধুমাত্র বায়ুদূষণের কারণে! সম্প্রতি একটি গবেষণায় এ রকমই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে।
ফুসফুসের ক্যানসার নিয়ে সম্প্রতি ‘ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফর্নিয়া’র একদল গবেষক পরীক্ষা করেন। এ ক্ষেত্রে ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা এবং এশিয়ার ৮৭১ জন ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে (যাকে ‘শার্লক লাং স্টাডি’ বলা হচ্ছে)। উল্লেখ্য, তাঁরা কখনওই ধূমপান করেননি। তাঁদের ক্ষেত্রে ফুসফুসের যে টিউমার বাদ দেওয়া হয়েছে, তার সম্পূর্ণ জেনেটিক কোডের বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকেরা।
গবেষকেরা দেখেছেন, ‘টিপি৫৩’ (TP53) জিনের গঠনগত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে বায়ুদূষণ দায়ী। আগে এই বিশেষ জিনটির গঠনগত পরিবর্তনের জন্য ধূমপানকে দায়ী করা হত। কিন্তু এ বারে নেপথ্যে দূষণের উপস্থিতি গবেষকেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। অধ্যাপক লাডমিল আলেকজ়ান্দ্রভ বলেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় জানতে পেরেছি, ধূমপানের ফলে জিনের যে গঠনগত রূপান্তর ঘটে, তা বায়ুদূষণের ফলেও হতে পারে।’’
গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, যেখানে বায়ুদূষণের মাত্রা বেশি, সেখানে ব্যক্তিদের টেলোমিয়ারের দৈর্ঘ্যও অনেকাংশে কমেছে। টেলোমিয়ার হল ক্রোমোজ়োমের শেষ প্রান্তে থাকা একটি সুরক্ষামূলক আবরণ, যা কোষ বিভাজনের সময় ডিএনএ রক্ষা করে কিন্তু টেলোমিয়ারের দ্রুত দৈর্ঘ্য কমার অর্থ কোষ বিভাজনের হারের ব্যপক বৃদ্ধি, যা পরোক্ষে ক্যানসারের দিকে ইঙ্গিত করে। উল্লেখ্য, আফ্রিকার কয়েকটি দেশ- সহ এশিয়ার মধ্যে চিন, ভারত, বাংলাদেশে বায়ুদূষণের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি।
সময়ের সঙ্গে বিশ্বের একাধিক দেশে ধূমপায়ীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে, যার মধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপ অন্যতম। কিন্তু ধূমপান করেন না, এমন ব্যক্তিদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসার আক্রান্তের হার এখন প্রায় ১০ থেকে ২৫ শতাংশ। বর্তমানে প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হন।
ফুসফুসের ক্যানসার নিয়ে সম্প্রতি ‘ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফর্নিয়া’র একদল গবেষক পরীক্ষা করেন। এ ক্ষেত্রে ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা এবং এশিয়ার ৮৭১ জন ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে (যাকে ‘শার্লক লাং স্টাডি’ বলা হচ্ছে)। উল্লেখ্য, তাঁরা কখনওই ধূমপান করেননি। তাঁদের ক্ষেত্রে ফুসফুসের যে টিউমার বাদ দেওয়া হয়েছে, তার সম্পূর্ণ জেনেটিক কোডের বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকেরা।
গবেষকেরা দেখেছেন, ‘টিপি৫৩’ (TP53) জিনের গঠনগত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে বায়ুদূষণ দায়ী। আগে এই বিশেষ জিনটির গঠনগত পরিবর্তনের জন্য ধূমপানকে দায়ী করা হত। কিন্তু এ বারে নেপথ্যে দূষণের উপস্থিতি গবেষকেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। অধ্যাপক লাডমিল আলেকজ়ান্দ্রভ বলেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় জানতে পেরেছি, ধূমপানের ফলে জিনের যে গঠনগত রূপান্তর ঘটে, তা বায়ুদূষণের ফলেও হতে পারে।’’
গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, যেখানে বায়ুদূষণের মাত্রা বেশি, সেখানে ব্যক্তিদের টেলোমিয়ারের দৈর্ঘ্যও অনেকাংশে কমেছে। টেলোমিয়ার হল ক্রোমোজ়োমের শেষ প্রান্তে থাকা একটি সুরক্ষামূলক আবরণ, যা কোষ বিভাজনের সময় ডিএনএ রক্ষা করে কিন্তু টেলোমিয়ারের দ্রুত দৈর্ঘ্য কমার অর্থ কোষ বিভাজনের হারের ব্যপক বৃদ্ধি, যা পরোক্ষে ক্যানসারের দিকে ইঙ্গিত করে। উল্লেখ্য, আফ্রিকার কয়েকটি দেশ- সহ এশিয়ার মধ্যে চিন, ভারত, বাংলাদেশে বায়ুদূষণের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি।
সময়ের সঙ্গে বিশ্বের একাধিক দেশে ধূমপায়ীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে, যার মধ্যে আমেরিকা এবং ইউরোপ অন্যতম। কিন্তু ধূমপান করেন না, এমন ব্যক্তিদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসার আক্রান্তের হার এখন প্রায় ১০ থেকে ২৫ শতাংশ। বর্তমানে প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হন।